সংগীতের উপর রচনা - ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সঙ্গীতের উপর প্রবন্ধ - Bangla Rochona For Student
সঙ্গীত সকলের জীবনে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের মুক্ত সময়ে ব্যস্ত রাখে এবং আমাদের জীবনকে শান্তিপূর্ণ করে তোলে । সাধারণত, ছাত্রীদের স্কুলে সঙ্গীতের উপর কিছু প্রবন্ধ লিখতে দেওয়া হয়। আমরা এখানে ছাত্রদের জন্য সহজ ও সহজ ভাষায় সঙ্গীত প্রবন্ধ প্রদান করছি। এখানে কয়েকটি বড় ও ছোট প্রবন্ধের অনুচ্ছেদ রয়েছে, যা থেকে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারেন।
 |
| সংগীতের উপর রচনা - Bangla Rochona For Student |
সঙ্গীতের উপর প্রবন্ধ
এই বাংলা রচনা ১০০, ২০০, ২৫০, ৩০০, ও ৪৫০ শব্দের মধ্যে নিচে দেওয়া হলো। এখন থেকে আপনার পছন্দের একটি লেখা আপনি নিতে পারেন।
সঙ্গীত রচনা ১ (১০০ শব্দের মধ্যে)
সঙ্গীত আমাদের জীবনে একটি অভ্যন্তরীণ এবং অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন ধরনের সঙ্গীত আছে যা আমরা প্রয়োজন অনুযায়ী উপভোগ করতে পারি। আমরা অনেকে কিছু কিছু ইনডোর বা আউট-অফ-ডোর গেম খেলতে পছন্দ করি, এবং অন্য মূহুর্তের গান শুনতে পছন্দ করি। আমরা সবাই ফাঁকা সময়ে সংগীত উপভোগ করতে পছন্দ করে থাকি। ধীর কণ্ঠে গান শোনা আমাদের সান্ত্বনা এবং শান্তি দেয় এবং আমাদের মানসিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্য প্রদান করে। এই সংগীত আমাদের মানসিক সমস্যা মোকাবেলা করতে সাহায্য করে থাকে। তাই আমি সব সময় গান শুনতে পছন্দ করি।
সংগীত রচনা ২ (২০০ শব্দের মধ্যে)
ছোটবেলা থেকেই গান শুনতে ভালবাসি। আমার এটাও মনে আছে যে, আজ রবিবার ছুটির দিন, আমার পরিবারের সব সদস্যদের সঙ্গে গান শোনার ব্যাপারে নিশ্চিত ছিলাম। সারা দিন, বাড়ির মাঝখানে ধীর কণ্ঠস্বর একটি বাদ্যযন্ত্র ছিল এবং বাড়ির প্রত্যেক সদস্য তার গান শুনে থাকতো। আমার বাবা, বাড়ির সব সদস্যদের গান শোনার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন। এটি আমাদের মস্তিষ্ককে শক্তিশালী ও ব্যস্ত রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গীত ধ্যান মত এবং আমরা প্রতিদিন গান শুনতে পছন্দ করি, এটা আমাদের জীবনে ব্যাপকভাবে পাচিত আমাদের। তবে কিছু ছাত্র তাদের গবেষণায় সময় সঙ্গীত শোনার ঝোঁক বেশি থাকতো। গান ছাড়া পড়াশোনা করতে পারে না তারা।
সঙ্গীত হলো যোগের মত। এটি আমাদের সুখী রাখে এবং আমাদের শরীরে যে হরমোনাস, শরীর ও মস্তিষ্ককে উপশম করে, এবং যার ফলে তা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখে। এছাড়াও এটি আমাদের মোটা এবং কদাকার হতে রক্ষা করে এবং মানসিক সমস্যা থেকে আমাদের দূরে রাখে। তাই আমি অনেক গান পছন্দ করি এবং প্রতিদিন সকালে গান শুনি।
সঙ্গীতের উপর রচনা ৩ (২৫০ শব্দের মধ্যে)
জীবনে সুখী ও ব্যস্ত থাকার সবচেয়ে ভাল উপায় হল সঙ্গীত। এই ব্যস্ত, জনাকীর্ণ এবং দূষিত বিশ্বের যেখানে সবাই সব সময় একে অপরকে ক্ষতি করতে চায়, সঙ্গীত এমন একটি কঠিন সময়ে আমাদের খুশি রাখে এবং আমাদের মস্তিষ্কে ত্রাণ সরবরাহ করতে সাহায্য করে। আমি আমার বাস্তব জীবনে অনুভব করি যে সঙ্গীত সত্যিই সবসময় খুশি থাকার একটি হাতিয়ার। সঙ্গীত ধ্যান এবং যোগব্যায়াম চেয়ে বেশি, কারণ এটি আমাদের শরীর এবং মন উভয় ক্ষেত্রে উপকার করে। সারা দিনের যেকোনো সময় আমরা গান শুনতে পারি। গান শোনা খুব ভাল অভ্যেস। আমার পড়াশোনার সময় গান শুনতে ভালোবাসি। এটা আমাকে গবেষণার সময় কনভারবল করতে সাহায্য করে এবং সত্যিই আমাকে ভাল ফলাফল দেয়।
আমি রোজ সকালে আধ্যাত্মিক গান শুনি কারণ আমার বাবা ভোর ৫টা নাগাদ আমার রুমে গান শুরু করেন। তিনি অনেক দেখাশুনা করেন এবং খুব খুশি হন যখন আমি সঙ্গীত শুনতে খুশি হই। ঈশ্বরের দ্বারা যে সঙ্গীত আমাদের দেওয়া হয়েছে, তা সব সময় আমার কাছে থাকে। এটা কখনোই বন্ধ করা উচিত নয়। এটি একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আমাদের মনোযোগ শক্তি বাড়ায় এবং সবসময় আপনাকে এগিয়ে যেতে এবং আপনার জীবনে সাফল্য অর্জন করতে সাহায্য করে।
মিউজিকের উপর প্রবন্ধ ৪ (৩০০ শব্দ)
সমগ্র মানব প্রজাতির জন্য সঙ্গীত হল আল্লাহ প্রদত্ত উপহার। এটি এমন এক প্রকার চাবি যা আমাদের মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ করতে সাহায্য করে। সঙ্গীত অতীতের সময়, প্রিয় স্থান, ব্যক্তি ইত্যাদি সব ভালো স্মৃতি এবং ইতিবাচক চিন্তা নিয়ে আসে। সঙ্গীত খুবই সুশ্রাব্য এবং বৈশ্বিক ভাষা যা শান্তি নিয়ে আসে এবং শেষ পর্যন্ত আমাদের সব সমস্যা নিয়ে আসে। আমি সঙ্গীতের প্রতি অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এর অধিকাংশ শুনতে। এটা অনেক বড় পর্যায়ে পৌঁছানোর সময় আমাকে খুশি সরবরাহ করে থাকে। গান শোনা আমার শখ এবং এটি আমার সুস্থ ও সুখী জীবনের রহস্য। এটা আমার জন্য ঈশ্বর, যা আমি আমার নিজের জন্য ব্যবহার করে থাকি, এবং সবসময় অন্যদের জন্য সঙ্গীতের পরামর্শ দেই।
আমি সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকি। ছোটবেলা থেকে বাবার কারণে গান শোনার জন্য আমার বন্ধু সাথীরে কাছে আমি প্রিয়। সঙ্গীত আমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ; আমি আমার জীবন কল্পনাও করতে পারি না সঙ্গীত ছাড়া। আমার বাবা-মা, ভাই গান শিখতে উত্সাহিত করেছে এবং এই অভ্যাসের বিস্ময়কর স্বীকৃতি দিয়েছে আমাকে। সঙ্গীত খুব সহজ; যে কেউ যেকোনো সময় শিখতে পারে, তার প্রয়োজন শখ, নিয়মিত অনুশীলন, এবং শৃঙ্খলার শিক্ষা। আমি বাঁশি বাজানো খুব ভাল জানি, যার কারণে আমি আমার বন্ধু এবং সহকর্মীদের কাছ থেকে হাত তালি পেয়ে থাকি। এটা আমার মন ভালো করে দেয় এবং আমার ব্যক্তিগত জীবনে সাহায্য করে। এই ভাবে বলা যায় যে সঙ্গীত আধ্যাত্মিক, মানসিক এবং শারীরিক ভাবে মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বিকাশ করে তাকে।
গানের উপর রচনা ৫ (৩৫০ শব্দ)
সঙ্গীত আমার কাছে আশীর্বাদ, কারণ এটি আমার জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এটা সবসময় বাধা ছাড়া লিসমাফিক ফেরত দেয় এবং কোনো ডিরেক্টরি ছাড়া কিছুই না। সঙ্গীত আমার জন্য বাতাসের অক্সিজেন বাষ্পের মতো, যার মধ্যে আমি নিঃশ্বাস ফেলি। এটি আমাকে সুখী করে এবং সুস্থ রাখে। এটা সত্য যে, সঙ্গীত ছাড়া জীবন কল্পনা করা যায় না। ছাড়া সংগীত জীবন হবে সূর্য ও চাঁদের মতো, অবশ্যই না। ছোটবেলা থেকেই আমার এই মহত্ত্বের কথা, আমি কোনো আনন্দ ও আনন্দ ছাড়াই একজন কেবহুরত ব্যক্তি ছিলাম। আমার স্বভাবের কারণে কেউ আমার সঙ্গে কথা বলেনি। একদিন আমি খুব বিচলিত ছিলাম এবং আমার বাবা আমাকে দেখেছে এবং আমাকে আমার সমস্যা কিবারে জিজ্ঞেস করেছে। তিনি আমাকে গানের স্কুলে ভর্তি নিতে উৎসাহিত করেন এবং অন্তত এক ঘণ্টা গান শেখার পরামর্শ দেন। আমি তার পরামর্শ এবং তার পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করেছি, এটি একটি মাসে আমার জীবনে একটি সম্পূর্ণ বড় পরিবর্তন তৈরি করে। সঙ্গীত শেখার আগে আমি এটা পছন্দ করিনি।
সঙ্গীত আমাকে মানসিক প্রশান্তি, স্বাস্থ্য, সুস্থতা, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রদান করে আমার ধ্যান সেশন তৈরি করেছে, আমার মস্তিষ্ক ইতিবাচক চিন্তা নিয়ে ভর্তি হয়েছিল, এবং সর্বাগ্রে, আমার বন্ধুরা আমার পাশে আঁকতে শুরু করল। আমার বাবা আমাকে বলেছেন যে, যখনই আপনি জীবনে ঝামেলাপূর্ণ, সবসময় সঙ্গীতের সাহায্য গ্রহণ করবেন, এটা আপনাকে এই উভয়সঙ্কট থেকে বের করে দেবে এবং আপনাকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে। তার পর থেকে যখনই আমি একা থাকি বা আমার বন্ধুদের সঙ্গে, তখন গান শুনে টমাই। সঙ্গীত হলো ধ্যানের মতো, যদি সাথীকাকা পূর্ণ আবেগ ও নিষ্ঠা চর্চা করেন তাহলে তা মানসিক স্বাস্থ্য ও একাগ্রতার উন্নতি ঘটায়। আমরা সঙ্গীতের সাথে যুক্ত সত্যকে উপেক্ষা করতে পারি না। এটি অত্যন্ত শক্তিশালী ও কাশমতপ্রবণ, যা সমীক্ষাটি করেছে সব আবেগ। ইহা আত্মার স্পর্শ এবং জগতের বিনাশ হইতে পারে না।
সংগীত প্রবন্ধ ৬ (৪৫০ শব্দের প্রবন্ধ)
সঙ্গীত হল যে কারো জীবনে একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং শক্তিশালী বস্তু যা গান শুনতে এবং গান গাইতে পছন্দ করে, তারা তাদের জীবনে সঙ্গীতের গুরুত্ব জানতে পারেন। যিনি গান শুনতে পছন্দ করেন এবং গান গাইতে ভালবাসেন, তিনি জীবনে কোনও সমস্যা নিয়ে কখনও বিরক্ত হন না। এটি আপনার জীবনে আরো ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করে, স্ট্রেস মুক্ত হতে সাহায্য করে এবং মস্তিষ্কে স্বস্তি প্রদান করে। অনেক মানুষ বিভিন্ন উস্তাব ও অনুষ্ঠানগুলোতে গান শুনতে পছন্দ করেন। কিছু মানুষ প্রতি বার গান শোনে: অফিসে, বাড়িতে, পথে, রাস্তায় ইত্যাদি। এটি জীবনের সব সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে এবং সমস্যার সমাধান দেয়। আজকাল, বড় কোম্পানীর মধ্যে, অফিসের কর্মচারীদের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে, তাদের মস্তিষ্ক, শান্ত, মক্কাতে, ইতিবাচক ধারণা তৈরি, সেইসাথে কর্মীদের কাজ ক্ষমতা উন্নত করার জন্য ধীর কণ্ঠ ড্রাইভ।
আমি তার জেনেটিক গুণের কারণে সঙ্গীত ভালোবাসি কারণ আমার বাবা এবং দাদু সঙ্গীতের খুব প্রিয় ছিল। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ধীর শব্দে আমার বাড়ি সঙ্গীত চলে। আমি সঙ্গীতের টিউন সম্পর্কে খুব বেশী জানি না, কিন্তু পড়াশোনার সময় আমি প্রায়ই বেড়াতে বা গান শুনতে ভালোবাসি। সাপ্তাহিক ছুটির সময়, বাড়িতে বা পিকনিক বা অন্য কোনো প্রিয় স্থানে আপনার পরিবারের সঙ্গে, আমরা নাচ, গান শুনতে এবং গান গাকার ছুটি উপভোগ করি। সঙ্গীত আমার আত্মাকে স্পর্শ করে এবং আমাকে বুঝতে দেয় যে এই পৃথিবীতে আমার কোন সমস্যা নেই।
সঙ্গীত অত্যন্ত শক্তিশালী এবং সব মানসিক সমস্যার জন্য ইতিবাচক বার্তা প্রেরণ এবং কারো কাছ থেকে কিছুই জিজ্ঞাসা. যদিও এটি ভয়েস মুক্ত, আমাদের সবাইকে বলেন এবং মানুষের চেয়ে বেশি সমস্যা শেয়ার করেন। সঙ্গীতের প্রকৃতি হচ্ছে উৎসাহ ও পদোন্নতি, যা সব নেতিবাচক চিন্তা মতিভ্রম ঘটায় এবং মানুষের একাগ্রতা শক্তি বৃদ্ধি করে। সঙ্গীত হল সেই বস্তু, যা আমাদের পরম প্রিয় মানুষের যাবতীয় সুন্দর স্মৃতি মনে রাখতে সাহায্য করে। কোন সীমাবদ্ধতা নেই, জোরজুলুম এবং বিধি নির্দেশিকা; কেবল আবেগ ও নিষ্ঠা দিয়ে এ কথা শোনা দরকার। যখনই আমরা গান শুনি, তখন হৃদয় ও মস্তিষ্কে খুব ভাল অনুভূতি আসে, যা আমাদের আত্মার সঙ্গে আমাদের সম্মিলন। এটা আল্লাহর সর্বশক্তি। সঙ্গীতের ব্যাপারে কেউ সঠিক কথা বলছে না। সঙ্গীতের কোন সীমারেখা নেই, এটা সব সীমানার বাইরে। "এবং" সঙ্গীত জীবন এবং জীবনের সঙ্গীত মূলী হয়. এর প্রভাবে আমি গান ও গিটার বাজাতে শিখতে শুরু করেছি এবং আশা করি যে, একদিন সুরকার খুব ভালো বানাগা।
No comments:
Post a Comment